পদ্মার ইলিশ আর লাশ

কারেন্ট চলে গেছে। উঠানে সবাই বসে আছে—দাদু, বাবা আর আমি। বাতাসে ভেসে আসে তালপাতার খসখস আর দূরে কোথাও মশার কয়েলের গন্ধ। কেরোসিন বাতির নিচে দাদুর মুখটা গভীর ছায়ায় ঘেরা, চোখে হাজার বছরের ক্লান্তি।

হঠাৎ তিনি বললেন,
“তোর বাপ দেখছে যুদ্ধের লাশ, আমি দেখছি ক্ষুধার লাশ।
১৯৪৩ সালের মন্বন্তর—সেইটা এক নীরব মহাযুদ্ধ, শুধু গুলি নাই, বোমা নাই।
তবু লাশ পড়ছিল হাজারে হাজারে।”

আমি থমকে যাই। দাদুর গলা যেন ভিতর থেকে উঠে আসা জ্বালায় কাঁপে।

“ব্রিটিশরা চাল লইয়া গেল যুদ্ধের খাতিরে।
মুসলিম লীগ মজুতদাররা গুদাম ভইরা রাখল, বাজারে কিচ্ছু নাই।
ঘরে পেট পুরা মানুষ, কিন্তু হাঁড়িতে জল।
মায়ের চোখে দেখছি কান্না লুকায়া রাখা।
রাস্তার পাশে মরা মানুষরে খাইত কুকুর, চোখ উপড়াইত শকুন।
তখন পদ্মা নদী ছিল খালি পেটের নদী—
মাছও ক্ষুধায় দুর্বল, আমরাও।
জাল ফেলতাম, কিচ্ছু উঠতো না।
একই নদী, এক শরীর—মানুষ আর মাছের দুর্ভিক্ষ ছিল একসাথে।”

বাবা সিগারেট ধরিয়ে শুনছিল। এবার ধোঁয়ার ফাঁকে হেসে বলল,
“তুমি ক্ষুধার নদী দেখছো, আমি দেখছি মৃত্যুতে পূর্ণ নদী।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পদ্মা ছিল লাশের ডোবা।
দিনে মিলিটারিরা চোখ বাঁধা মানুষরে লাইন ধইরা গুলি কইরা নদীতে ফালাইত।
রাতে রাজাকার আসতো—চুপিচুপি জবাই দিত।
অনেকে জীবিত, পায়ে কলসি বাইন্ধা ফালাই দিত।
আমরা বাঁশ রাখতাম ঘাটে, যেন লাশ ভাসে এলেই ঠেলতে পারি মাঝ নদীতে।
তখন মানুষ ঘাটে আসতো আপনজন খুঁজতে—
‘একটা ছেলে—লম্বা, গায়ের রঙ ফর্সা, বাবরি চুল’—ভাসতেছে কী?’
‘মাইয়া ছিল, মাথায় লাল ফিতা—দেখছেন?’
আমরা কী কইতাম তখন?”

আমি কিছু বলি না, শুধু দাদু আর বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকি।
সেই চোখে পদ্মার জল না, যুদ্ধ আর দুর্ভিক্ষের শরীর জমে আছে।

বাবা আবার বলে,
“নদীতে মাছ ধরার সাহস ছিল না।
জাল ফেললে মাছ না, লাশ উঠে।
পচা গন্ধে জাল ধইরা রাখা যায় না।
তবু যুদ্ধের পরে—যখন মানুষ ক্ষুধায় পইড়া জাল ফেলল—
তখন পদ্মা ফিরায়া দিল একরাশ ইলিশ।
২ কেজি, ৩ কেজির চকচকে ইলিশ।
পিঠের লাল মাংস, যেন হরিণের।
কিন্তু খাইতে গেলে মনে হইত—
এইডা মানুষের মাংস।
মাছ খাইতেছি না, যেন সেই লাশগুলাই আরেক রূপে ফিরে আসছে।
ইলিশ তো ঘাস-পাতা খায়,
কিন্তু এই ইলিশ শিখে গেছিল পঁচা মাংস খাওয়া।
মাছ বড় হইসে মানুষের শরীর খাইয়া।”

দাদু চুপ করে শুনছিলেন, এবার চোখ মেললেন ধীরে ধীরে।
“তোমাদের পদ্মা লাশ খাইছে, আমাদের পদ্মা খাইছে আত্মা।
এক নদী—দুই সময়—দুইটা রকমের মৃত্যু।
কিন্তু দুইটারই গন্ধ ছিল এক, দুইটারই জলে ছিল নীরব কান্না।”

বাতাস থেমে গেছে মনে হয়।
তাল গাছও স্তব্ধ।
আমি মনে মনে ভাবি—
এই নদী শুধু পানি নয়,
এই নদী আমাদের ইতিহাস,
আমাদের শরীরের ভেতরে গচ্ছিত এক বেদনার রেখা।

বাবা ধীরে বলে ওঠে—
“তবুও, যুদ্ধের পরে, সংগ্রামের পরে
নদী আমাদের ফিরায়া দিছিল কিছু।
ফিরায়া দিছিল সেই ভয়ংকর সুন্দর ইলিশ—
যার ভিতরে ছিল আমাদেরই অতীত।
যার প্রতি কামড়ে আমরা খাইতাম স্মৃতি,
আর গিলতাম নিজেকেই।”

চুখ বুজে আসছিল হটাৎ দুাদুর বাবা তালইকে দেখতে পেলাম সে বলল আরে শশাঙ্করে মাইরা দিল আর আমরা গায়ে রক্ত যখম নিয়া পদ্মা পাড়ে আইছি। লোকজন আসতে লাগলো দলে দলে।  আমরা চরে চরে ভইরা গেলাম।  এখান থেইকাই ছোট নৌকায় লোকজন পাড়, কত নৌকা ডুবলো, কতজনরে ফেইলা আসতে হইলো। কত গুলালে যে কল্লা নামাই দিল। পদ্মার ইলিশ খুব খুশি। একটা ইলিশকে দাত বের করে হাসতে দেখলাম আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল।

চরিদিকে বিভাজন, যুদ্ধের প্রস্তুনি নিচ্ছে বিশ্ব, বোমার আঘাতে ইউরোপ চুরমার, মিডলইস্টেও সবজায়গায় বোমা পড়তেছে। 

পদ্মার মনে হয় আবার খুশি হওয়ার সময় চোলে আসছে।

Description is not the game Pride is.

I see, talk, join dinner with so many foreigner a lots of them are diplomat and a large number of them come from royal family in under development country. Lots of humble and decent deployment comeb from very developed country.

The only common things is they all are talking about description, if they are not talking they are thinking. And all are busy to clime the lader of power.

I am a country boy belong to a great bloodline, rage in love within family, relatives and people. As I remember is it was a joyful growup.

In the raige of radicalism and fundamentalism I see the policy maker are fail to give to things people need. A life that full of pride of professionalism and not influence by radical thought.

I told you about that deception. The core nature of thought process is description and climate the lader.

Deceptions is not the lader Pride is. If you are stand with your point of view and commited to you you must feel the commitment and necessity to stand in your ground. Description will not help you there.

ধর্ষন এবং ধর্ম

আমার সাথে অহিন্দু এক ইন্টেলেকচুয়াল এর তার পিলগ্রাম শেষে কথা হয়েছিল বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে। সে খুব অপ্লুত ছিল তার ভ্রমন শেষে।

এই ভ্রমন যে সামাজিক মর্জাদা তৈরী করেছে তার মূল্য জাচাইয়ের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল সে। একেতো সে আধা নাস্তিক, তারপর যে পবিত্র উদারতার  উদাহরণ সে বারবার হাজির করছিল, তা আমাকে কিছুটা আঘাত করার জন্যই। সে ধরতে পাড়ছিলনা উদারতাতে আমার অভিজ্ঞতা ভিন্ন এবং উন্নত ।

একসময় অহিন্দু ইন্ডিয়ান, পাকিস্তানি পুরুষের ইউরোপীয় অচরনের কথা উঠলো, তাদের সবাই কে যখন হোয়াইট নারীদের চোখদিয়ে দেখা হলো, তাদের চেহারা যে বিভৎস রুপটা ভেষে ওঠে তা উঠে এল।

ওই আড্ডায় একজন ঢাকা রিসার্চ ইনিস্টিউটের রিসার্চর ছিল আর বাংলাদেশ বাংকের একজন কর্মকর্তা ছিল। দুজনেই ওই ইন্টেলেকচুয়ালের বন্ধু, একজনর বৌ সুন্দরী সেটা একটা টেনসনের কারন হয় তার, আরেক জনের বউ সন্তান আছে তার পড়েও একজন প্রেমিকাও আছে। দুজনেই তার ইন্টেলেকচুয়াল বন্ধুকে সমর্থন করলো।

তারা তিনজনেই একমত যে সাবমিসন করানোর জন্য ধর্ষন প্রজন্ত যাওয়া যেতে পাড়ে। এবং তারা আমাকে এতটা গুরুত্ব দেয়ার কারন তখন এই ইন্টেলেকচুয়াল এর ক্রাসের সাথে আমার নিয়মিত ক্যাজুয়াল ডেট হতো, সবাই সেটা পাবলিকলি দেখেছে, আমরা শুধু প্লেটনিকলি সময় দিতাম।  এরা কেউয়েই যানতো না এদের গল্প গুলো আমার ডেটি আমাকে বলে দিয়েছিল। যাই হোক। আমি অবাক হলাম আমার ওই ডেটিও আমাকে একদিন মজা করে বলল, তাকে আমি ধর্ষন করতে পাড়বো কিনা।  আমি শুধু অবাক হইনি,  আমি ফ্রিজ হোয়ে গিয়েছিলাম। তার অনেক দিন পড়ে তাকে বলেছিলাম তুমি তো নারীবাদি তুমি সিমোন দ্যা বোভেয়া পড়েছ ও আমাকে অবাক করেছিল বলে যে ও পড়েনি।

এদের কারোরেই নাম বললাম না,  কিন্তু এই টাইমলাইনটা আমার জীবনে মানুষের সমার্পনের ধরনা নিয়ে ভাবিয়েছে। এরা সবাই অহিন্দু এবং পিএইচডি করা বা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমগোত্রীয়। মনোজগতে ডিজায়ারের বাউন্ডারিতে ধর্ষন স্বীকৃত।

ব্যাক্তিগত বিছানা আমার আলোচনার বিষয় না, একটা কমিউনিটি আলাপের মধ্য দিয়ে ব্যাক্তির মনোজগৎকে টাচ করা এবং এর সামাজিক স্বীকৃতি দেখা।

পুরুষের সামাজিক সীমারেখা নিরুপন করা। তার ডিজায়ারকে কোন বাউন্ডারি সিকৃতি দেয় তা নিরুপন করা, মেট এবং মিটিং কে বোঝা।

সবমিসিভ ছোট ব্যালা নারীরে ধর্ষক সহায়ক করে তোলে, হিন্দু ধর্মের নারীরা সাবমিসিভ না তারা প্রয়োজনে ধংস্বাত্মক কিম্বা ভয়ংকর প্রতিবাদি।

মৌলবাদ বা মৌলিকতার কথা যদি বলি, এই মৌলিকতা অন্য যে কোন মৌলবাদ বা মৌলিকতার ধংষের কারন হবে।

কুমিল্লা সুবাস বোসের আজাদ হিন্দ ফোর্সকে বৃটিশ বিরোধী যুদ্ধে শেষ ফোর্ট হিসেবে ব্যাবহার হোতে দিয়েছে,  সেখানের ওই বিপ্লবী পরিবারের নারী শান্তাকে ধর্ষন করে তার ভিডিও করে ছরিয়ে দিয়ে, একটা জাত ভীতি তৈরীর আন্তর্জাতিক চেষ্টার উল্টো ফল আজকে মৌলবাদীদের দিয়ে যেতে হোচ্ছে, হবে।

শান্তা আজ প্রতিবাদের সিম্বলে পরিনত হল, এর পড় থেকে এই সাম্প্রদায়িক পরিকল্পনাতে কোন নারী নিজেকে আর একা মনে করবেনা।  তার পাশে দেশে জাতি এবং পুরো বিশ্ব আছে।

Sell Art Piece using Binance

Everyone talking about NFT and selling art on NFT market.

Binance is the world biggest financial market base on cripto currency.

Take my assistance. I will help you to do that and give you all the pro tips. My name is Sushen Biswas I am a artist.

What is the necessary step you have to do to sell your arts?

  1. Mint your Art pice.
  2. Finding Art exhibitor
  3. Find good agent
  4. Art sell and tax

Before and after that you have to do some technical things. This is not really

Mint :

  • Upload your art
  • Add details (name, description, royalties)
  • Choose Single (ERC-721) or Series (ERC-1155)
  • Pay gas fee (usually very low on BNB chain)
  • Confirm and Mint.

Finding Art exhibitor

  • Find local art exibator
  • Find website help exhibition
  • Find NFT exhibitor

Find good agent

  • Promotes your work to collectors & galleries
  • Negotiates deals and commissions
  • Helps plan exhibitions or get published
  • Connects you to curators, festivals, and markets

Art sell and tax

  • Platform fees
  • Attorney fees

Its important to protect an atrist from all king of hagerd so he can fochous on creation. An artist should not spend his time to so all not artist things.

জলতীর্থ

জলে ঘেরা এক ভূমি আছে —
নীচু কণ্ঠে বাতাস বলে তার কথা।
যেখানে রাত ছিল দীর্ঘ, দিন ছিল নির্বাসিত।
যেখানে গলা চেপে ধরা হয়েছিল প্রেম, প্রতিবাদ আর পবিত্রতা।

এই ভূমি কোনো রাজার নয়, কোনো ধর্মবেত্তার নয় —
এ ভূমি ছিল আমার ঘর।

যারা প্রেম করেছিল বিদেশি ধর্মের বিপরীতে,
যারা সত্য বলেছিল মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে,
যারা মাটি বুকে আগুন রেখেছিল — তাদেরই ভূমি এটা।

রাস্তাগুলো এখনও জানে তাদের পায়ের ধ্বনি,
জলের ওপার থেকে ভেসে আসে অবদমিত ক্রন্দন —
আর মাঝখানে আমি দাঁড়িয়ে থাকি,
একজন অবতার , যার শরীরে গাঁথা আছে দূতি আর আশীর্বাদ।

সে এসেছে ভূমিকে জাগাতে,
যেন আর কেউ ভুলে না যায় এই মাটি, শুধু মাটি নয় —
এটি স্মৃতি, ত্যাগ আর মুক্তির প্রতীক।

ইশ্বর বানাচ্ছে নতুন তীর্থ —
যেখানে লোকেরা আসবে কান্না আর প্রশ্ন নিয়ে,
যাবে দীপ্ত চোখ আর মুক্ত আত্মা নিয়ে।

জলতীর্থ এখন ঘুমিয়ে নেই।
এখানে বাতাসে আগুন আর জলে গান।

আমি দাঁড়িয়ে আছি — একা নয়, ইতিহাসের মুখোমুখি।

তুমি এলে?
তোমার মাটি অপেক্ষা করে।

শাশাঙ্ক থেকে যে ব্লাড লাইন

শক্তি ই অন্যকে আকৃষ্ট করে, শক্তিমান হওয়া অভিসাপও।

শক্তি কে টিকিয়ে রাখে বংশ, আরও সহজ করে বললে রক্ত, রক্তপ্রবাহ, যাকেই আমরা বংশ বলি।

রক্তপাতে যে ক্ষয় হয় তা দুই রাজাকেই ধংশ করে দেয়।

তৃতীয়, রাজ পরিবার ঘেসা কারো উত্থান হয় যারা অবহেলিত ছিল কিন্তু মেধাবি।

হিংসাই রাজত্ব তৈরী এবং ধংসের কারন।

দেবতাদের হিংসা থাকেনা, দেবত্বের লক্ষনে হিংসার সুযোগ কম, রাজা আসে রাজা যায় দেবতারা থেকে যায়।

কোন কারনে গৌরের প্রতি দেবতারা রুস্ট অনেক আগে থেকে, লক্ষ্মণ সেন পালিয়ে বেচেছে, সিরাযৌদুল্লাহ পালিয়ে ধরা খেয়েছে তারাপড় মারা হোয়েছে, ক্ষুদিরাম মেডিনিপুরের ধরা পড়লেও মোজাফরাবাদ জেলে তার ফাসি হয়, ভারতের মধ্যে জঙ্গি প্রবেশ এখান দিয়েই হয়।

গৌরের লোকেরা বৌদ্ধ ছিল, তারপর হিন্দু হোয়েছে, শ্রি চৈতান্য আমেরিকা পৌছেছে কিন্তু এখানের অহিন্দুর মনের গভিরে পৌছেনি।

দিল্লির আগে কোলকাতা রাজধানী ছিল আর কোলকাতার আগে গৌর।

গৌড় থেকে বিতারিত বিভিন্ন রাজবংশ আছে তার মধ্যে প্রাচিনতম একটার মধ্যে আমার ব্লাডলাইন।

আজ যে দেবতারা দিল্লির থেকে জাতিসংঘে বোসে আছে তারা এখানের গতি প্রকৃতি নির্ধারনে ব্যাস্ত এখানের শাসন যাতে স্বর্গে না পৌছায় আবার এখানের বিশৃঙ্খলা যাতে নরক না হোয়ে যায়, মানবতা সবসময় যাতে আর্শির্বাদ পুস্টথাকে। আবার এখানের জনপদে মক্কার সন্নাসীরাও সেজদা করে যাতে সেটা সুলতানি সালতানাত হোয়ে জাতিসংঘে পৌছায়, চৈনিক পরিব্রাজকরা এখানের পদধূলি নেপালের পাহাড়ে পৌছায়, সেই পদধূলি চিন দেশের মাওকে লাল সালাম ঠুকে জাতিসংঘে পৌছায়, এখানের দিয়ে কখনও কখনও লাল সালাম উল্টো পথে পৌছেযায় ঝাড়খণ্ডের আদিবাসীদের কাছে, আমরা তাকে রোহিঙ্গা মুসলিম আখ্যাদিয়ে বৌদ্ধ বিতারিত অসহায়তার সুযোগ নেই।

রাজবংশ, রাজরক্ত ভৃত্যের ভূমিকা নিতে পাড়েনা তাবে দেবতার আশির্বাদ ছারা তো রাজবংশ টেকেনা।

এখানের ব্লাড লাইন একটা সর্বাত্মক সমাধান চেয়েছে, সুবাসকে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ড করা থেকে পালিয়ে থাকা প্রজন্ত সহায়তা করা হোল, নিউকের আধাত জাপানে না পড়লে অন্য ইতিহাস তৈরী হোত।

একখানের ব্লাড লাইনের সাথে পন্ডিত আর গুজরাটের কি সমস্যা আছে জানিনা তারা উল্টো অহিন্দু দের ক্ষমতায় এখানে সর্বাত্মক বিনিয়োগ করে আসছে, কোলকাতার কসাই এর শিশ্যের পরিবারকে দিয়ে এখানের ব্লডলাইনকে খুজে খুজে গুপ্তহত্যা করা হলো, কসাই কি আরা রাজরক্তের যোগ্য।

এখানের জনবিন্যাসকে বারবার ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে দেয়া হোযেছে, তাতে অহিন্দু সীমানার মধ্যে তাকে চাপে পড়তে হোচ্ছে আবার সেই চাপ তাকে আরও শক্তিশালি কোরে তুলেছে।

এই রক্ত সমান্য ক্ষরনে যে কোন যুদ্ধই এরা জিতে ছেরেছে, যুদ্ধ জেতা ঝামেলায় বিষয় এতে যে নিসংসতা হয় তা আমেরিকার সৈন্যরা বোঝে,  নিজ দেশে মুখ লুকিয়ে সাধারন থেকেও সাধারনতম জীবন জাপন করতে হয়।

একটা বিশ্বযুদ্ধ চাপিয়ে দেয়ার চেস্টা হোচ্ছে এই শতাব্দীতে, যুদ্ধতে নিরপেক্ষতা বলতে কিছু থাকেনা। এই যুদ্ধে এই ব্লডলাইনকে মনে হয় তার সমস্ত স্বাভাবিক জৈবিক জীবনের অভস্ত্যতা থেকে বেরিয়ে এসে অশুভ মৌলবাদি সমস্ত যুদ্ধবাজদের বিনাশ করে শুভ শাসনের কারন হতে হবে।

আগেই বলেছি শক্তিমান সবাইকে আকৃষ্ট করে তাই এটা অভিসাপেরও।

We are more proud then Indian

Gandhi said, “When all of India was sleeping, Barisal was awake.”


“Let me explain why he recognized us — the Hindu population of Bengal, especially those living in the Padma basin.”

Khudiram was caught in Narail, which is no longer a part of India, but he remains a symbol of the subaltern. Khudiram could not gain reconciliation either from his political party or from other politicians. There is a Medinipur Jail, and a Jugantar revolutionary named Santos Kumar Mitra was hanged there. But history hides the fact of where Khudiram was caught. He was hanged in Muzaffarpur Jail in Bihar, which is very close to the place where he was captured.”


“From 1772 to 1912, Kolkata was the military hub of the British Empire in India. They called it a Presidency; we called it the capital. For 140 years, it was the strongest military center. They claimed to shift the capital to Delhi, saying it would take 20 years for the official transition. In 1932, the shift was completed. But Delhi was never a Presidency — Bombay and Madras were. It was never truly a shift; it was just a gesture.”

When the real war came, they won the Great War by using nuclear weapons in Japan. After that, they could no longer stay here — all the settlers left, along with their allies.”


“Bengal Presidency and the Presidency (Kolkata) are different. The Presidency refers to Kolkata, while the Bengal Presidency was governed from Dhaka as a business hub. However, Dhaka could not govern the Padma basin effectively.”


“We always talk about the denial by the British Army. This decision came from the Presidency. The Muslim League allied with the British. Dhaka was a business hub. The Bengal Presidency was the biggest cash cow of the British Empire. Together, they collected food from all the farmers and set up collection hubs using the Muslim League. All the boats were destroyed, as they were the main mode of transportation. This led to a famine sponsored by the Empire. Five million people died of hunger. The British never officially left their empire behind — instead, they made all the revolutionaries ‘wanted’ by the Empire.”


“Even today, the families of old revolutionaries operate within a subaltern context, constantly forced to accept aid and remain under a political hierarchy that sustains the interests of the old imperial power groups.”

All the 10-, 20-, 50-, and 100-year policies are made by them, or they simply renew old policies every year — yet none of this changes the reality of the subaltern. It remains economically deprived. If a semi-meritorious mind emerges, it flies to a Western country; if not, it ends up in a Malaysian restaurant — at least for five years. Many of those living in the West proudly clean toilets for white people and even brag about it. Yes, that is the policy — to flush all the merit down the Western toilet.”


“Still, we live here despite the brutality of imperialism. We grow our own food and share it with others as much as possible so that they can survive. Now, we see that they are coming for the land again — brutally — and this time, it takes the face of all kinds of fundamentalism.”

We see and observe but don’t strike that bechouse we understand its back by imperial hayrarky. Its can only be strike when world worder is shifting.

We see and observe but do not strike, because we understand it is backed by an imperial hierarchy. It can only be struck when the world order begins to shift.”


“We know it will happen — it always does, whether on a large scale or a small one. People are drawn here because the land is fertile, the weather is beautiful, and our culture is rich and full of welcoming energy. We are proud not to depend on anyone. We can wait until the time comes. We can fight when the time comes. We can win — and still, we can welcome others when the fight is over.”


“Now we are taking the fight to its final point — where we aim to avoid as much bloodshed as possible. If an ethnic riot, communal clash, or any form of conflict breaks out — call it what you will — this land could witness the greatest bloodshed the world has ever seen. We will do everything we can to prevent that. Those rising in fundamentalism don’t yet realize that they are ours — they belong to this land, even before they became fundamentalists. We don’t need their blood. We need their consciousness. Sooner or later, they will find it.”


“In this land, people have become Buddhists, Christians — but they avoided bloodshed. We don’t need bloodshed if someone chooses a different path or identity.”


“We are proud — others were once us, became something else, and eventually became us again.”


“We are proud — even prouder than India.”

ইসরায়েল আর ইরাকের যুদ্ধে ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যাবহার

ইরাক হামাসকে যত পয়সা পাতি দিয়েছে সবেই ক্রিপ্টোতে, চায়নার বাইন্যান্স এই তথ্য কোন গভর্নমেন্টকে দেয় নাই। আবার সিনিসিস নামের একটা সাইবার অস্ত্র মোসাদের আছে, এটা দিয়া ক্রিপ্টো ওয়ালেট ফ্রিজ করা যায়, অন্যের টাকা নিয়াও নেয়া যায়। এর মানে মোসাদ যা খুশি তাই করতে পাড়ে,  এখন কথা হইলো তাইলে গাজাতে কোন টাকা পয়সা পাঠানোর ব্যাবস্থা নাই,  সবাই জানে সাদা চামরার সাদা গাড়ি শান্তির প্রতিক ত্রান নিয়া আসে যুদ্ধের পড়ে, মানে যুদ্ধের জঞ্জাল পরিস্কারের জন্য তো মিলিটারি ইউনিফর্ম পড়া যায় না, নোংরা লাগলে দেখায় না, তাই ইউ এন এর সাদা পোশাক ,  যাতে সাদা মনে কাদা লাগলে সাথে সাথে ধরা  পড়ে।

তো ডার্ক নেট ধরা, সিনিসিস । ওপেন ট্রানজেকশনও ধরা, মানে সিনিসিস।

বাকি থাকে মনেরোর ট্রানজেকশন, এটা দেখা যায় না কিন্তু ক্রিপ্টো চোলে যাচ্ছে।

মনেরো আর বাইন্যান্সের কম্বিনেশন দিয়াই হামাসরে ডোনেশন দিছে মুসলিম উম্মা।

বাইন্যান্সেন আইডি থাকলেই একজন আরেকজনরে ক্রিপ্টো পাঠাইতে পাড়ে৷ ধরেন হামাসের আইডি 35023868 আপনি যদি এখানে আপনার আইডি দিয়া ক্রিপ্টো পাঠান, সিনিসিসের কোন ওয়ে নাই এটা ধরতে পাড়ে।

এর থেকেও সহজ হলো রেড পকেট এক ক্লিকেই ক্রিপ্টো ট্রান্সফার, হামাসের সাইবার গ্রুপ এটা দিয়ে স্কাম করছে প্রচুর, অন্যরাও করছে এবং করে। তবে জিনিসটারে ই কমার্সে ব্যাবহার করা যায়। মূল বিষয়টা হল গিফট বা ডোনেশন সেন্ড করা। এটাতে ক্রিপ্টো এমন ভাবে ছরাই পড়ে তার পুরোটাই এনোনামাস থাকে।

এরপড় আছে ট্রেড শিখানো, ডুবাই বা কুয়েত হলো ক্রিপ্টো ব্যাবসার হাব, সব ধাওয়া খাওয়া টাকাওয়ালা লোকদের আড্ডা, এরা হামাসরে বা হুতিরে বা মুসলিম উম্মার যে যেখানে আছে তাদের ফান্ড করে তবে একটু কায়দা করে করে,  ক্রিপ্টো দেয়া আর তা রেইজ করার জন্য সিগনাল দেয়৷  মানে ক্রিপ্টো বানাই নেয়ার জন্য বলা, সব ক্রিপ্টো না দেয়া।  মুসলিম উম্মার ছোট ট্রেডাররা যখন একসাথে কাজ করে তখন সাইবার এটাকের মত হয়, বড় ট্রেডাররা তাগো সিস্টেম দিয়া অর্ডার ট্রাক করতে পাড়েনা। ছোট ছোট লাভে ট্রেডারদের পকেট গড়ম হয়। এইখানে মার্কেট মেইকিং বট বিভিন্ন কিছু দিয়া মার্কেট ঠিক রাখার চেস্টা করে মোসাদ।

ইসরায়েলের হামাস যুদ্ধ তো শেষ এইবারে ইরাক যুদ্ধে আসি। ইরাকের উপরে যত রকমের নিষেধাজ্ঞা আছে তা অনেক আগে থেকেই দেয়া,  ইরাকের পার্সিয়ান এম্পায়ার স্টাইলে জেগে ওঠার হুমকি ধামকি মুসলিম উম্মা পছন্দ করে, এটা এক প্রকার বলদামি, পাকিস্তানের পারমাণবিক বোম আছে ইরাকের নাই, কারন ইরাকের মধ্যে ইম্পেরিয়াল কনটেক্সট তাদের মনোজগতেকে আবৃত করে রাখে যে এটা ওদের হাতে পড়লেই যে কোন একজন হিপোক্রেসি করে ফেলতে পাড়ে, ইরাক তো অন্য দেশে তার লোক পাঠায় না, আম্রিকার মত। বৃটেন, ফ্রান্স, ডাচ সবাই কিন্তু অন্য দেশে সৈন্য পাঠায় মরতে,  মুসলিম উম্মা কিন্তু তা করেনা, তারা যা করে তা হল সিভিলিয়ান মিলিট্যান্টন তৈরী করা, এটা আম্রিকা সারা দুনিয়ায় করে,  অল্প হাতিয়ার দিয়ে আর বুদ্ধি দিয়ে নিজের লোকদের ক্ষমতায় রাখা। সেই পাল্লাতে ইরান ক্রিপ্টোর অর্থনৈতিক যুদ্ধে সারা পৃথিবীর সবাইরে প্যাচাবে।

ইরানরে দিয়া ইসরায়েল ধংসের জন্য মুসলিম উম্মা ইরানরে যট ক্রিপ্টো আর যতদিন লাগে যুদ্ধ চালাইতে থাকবে।

দাদনের সাহায্যে অর্থনৈতিক শেকলে একটা এথনিসিটিকে বেধে ফেলা

জয় মিস্তি বগুড়া থেকে আগত একটা মুরগীর খাবারে ডিলার থেকে ৫ বছর আগে মুরগী এবং তার খাবার বাবদ ২০,০০০ টাকার জিনিস আনে। একবছর ধরে সে মুরগী কেনাবেচার সাথে জারিত থাকে এবং এক সময় খেয়াল করে তার কাছে ডিলারের দোকানদার ৪০,০০০ টাকার বাকি পড়ে আছে।  ১ বছর পড়ে সে বিরক্ত হয়ে ওঠে।  বুঝতে পাড়ে তাকে ট্রাপে ফ্যালানো হয়েছে, যে মুরগী সে উৎপাদন করে তার বিক্রিও হয় ডিলারদের মাধ্যমে, সে শুধু নিজ জামিতে ফিড কম্পানির হাতে আটকা পড়েছে।  সে অন্য কোন ভাবেই তার বাকি শোধ করতে পাড়ছে না, যদি সে টাকা শোধ করে দেয় তাহলে তার মুরগী গুলো কেনার লোক পাওয়া যাবেনা। সে ফিড ডিলারের সাথে ঝগড়া করে, ফিড ডিলার ফিড দেয়া এবং মুরগী কেনা বন্ধ করলে মুরগী গুলো ফার্মেই মারা যায় এবং ফার্মটি বন্ধ হোয়ে যায়। কিন্তু সেই বাকি টাকা তোলার চাপ জয় মিস্তির উপর বাড়তে থাকে, সামাজিক অন্যয় বুঝতে পেড়ে ডিলার টাকা তোলার চাপ কমিয়ে দেয়। রাজনৈতিক পট পরিবর্তন এর সাথে সাথে কোন অদৃশ্য শক্তির কারনে চাপ আসে বকেয়া পরিশোধ করার, জয় মিস্তি তা পরিশোধ করে কিন্তু তার মোটরসাইকেল টি আটকে রাখা হয়।

মোটাদাগে জয় মিস্তিরি গল্পটাই এখানের দাদন নিয়ে মুরগী বা মাছ চাষিদের ঋনের শেকলে জরানোর গল্প।

আনিস মোল্লা ২০০ কোটি টাকা ব্যাংক লোন করেছে,  যত লোককে পাড়ে বকিতে মুরগী এবং মাছের খাবার দেয়া যায়,  যারা পাড়ছে না ঠিকমত মুরগী উৎপাদন করতে, জমি বিক্রি করে তাদের ঋন শোধ করতে হোচ্ছে এবং জমি বিক্রি করে তারা পাড়ি জমাচ্ছে ইন্ডিয়াতে। সরল পদ্ধতি, জমিটা উচ্চ মূল্যে কিনছে কোন অহিন্দু পরিবার আনিস মোল্লা পরোক্ষভাবে ঘুড়িয়ে পেচিয়ে কোন ভাবে জমি বিক্রির টাকা থেকে লাভবান হোচ্ছে আর একটি হিন্দু পরিবারকে মাইগ্রেসনে বাধ্য করারোন কারনে তার সামাজিক মর্জাদার স্তরউচ্চতর হোচ্ছে।

এরকম আনিসে ভরে উঠেছে জনপদ।

এর থেকে সুরক্ষার উপায় কি?

বাকিতে বা দাদনের মাধ্যমে হাস মুরগী মাছের ব্যাবসায়িক জালে না জরানো।

একটা সরল উদাহরণ দেই। ১০০০ মুরগী পালনে ৫৫ বস্তা ফিড দরকার পড়ে ৩৫০০ টাকা বস্তাতে ১,৯২,০০০ টাকা হয়। এর থেকে ভালো ফিড লোকাল কোম্পানি থেকে কেনা যায় ২৭০০ টাকা বস্তা, ৫৫ বস্তার দাম পড়ে ১,৪৮,৫০০ টাকা। কিন্তু সেটা বাকিতে না কিনে নগদে কিনতে হয়। ৪৪,০০০ টাকা বেচে যায় কৃষকের শুধু মাত্র নগদ টাকা দিয়ে ফিড কেনার কারনে।

এই পুরো টাকাটা কৃষকের অধিকার যা দাদনের মাধ্যমে কৃষকের থেকে নিয়ে নেয়া হয় এবং বছর গুরতে কৃষক সচ্ছলতার বদলে ঋনের বোঝাতে আটকে যায়।