Featured

কমপ্যাক্ট লারনিং

কোন কিছু শিখতে হলে সেটা নিয়ে পড়ে থাকতে হয় । এমনকি সেটা মাথায় না ঢুকলেও । একটু ব্রুটাল মনে হল । আসলে শিক্ষা এক ধরনের শাস্তি । এই শাস্তির মাঝের পুরুস্কার থেকে শিক্ষা হয় । শাস্তি গুলো ভুলে যায় মনে থাকে পুরুস্কারের আনন্দ আর ম্মৃতি ।

শিক্ষার জন্য এই আনন্দ যত বেশি হয় তত শেখে ।

ধরুন আপনি সাতার শিখবেন ।

আজ পা ভিজালেন ,

কাল গোড়ালি ,

পড়শু কোমর

তারপড় ভয় পেয়ে চার দিন পানির কাছে গেলেনেই না ।

আবার আপনার পা ভিজানো থেকে আরম্ব করতে হবে , এবারে হয়ত পিঠে পানি দিতে ৫ দিন লাগিয়ে দিলেন তারপড় আবার ৭ দিন সাতার শেখার কোন খবর নাই । আবার পা ভিজানো থেকে শুরু । এবার দেখলেন নদী শুকিয়ে গেছে অথবা ক্ষরশ্রতা হয়ে গেছে । আপনার সে বছর আর সাতার শেখা হবেনা ।

এখানেই কমপ্যাক্ট লারনিং । আপনি সরাদিন সাতার শিখুন । হাটু পানি গলা পানি করতে করতে হয়ত ডুব দিলে পানি খাবেন । এটাই স্বাভাবিক পানি না খেয়ে সাতার শিখতে পেড়েছে এমন সাতারু পাওয়া মুসখিল ।এভাবে ৭ দিন নিয়ম মাফিক নাকানি চুবানি খেলে নিশ্চিত সাতারটা শিখে যাবেন ।

আমারা যারা প্রগ্রামার তাদের হাটু পানি কোমর পানি অবস্থা থেকে যখন নাকানি চুবানি খেয়েছি তারাই কিন্তু শিখে গেছি ।

আমার মতে ১৬০ ঘন্টার কমপ্যাক্ট লারনিং দরকার প্রথম কিছু শিখতে হলে ।

মানে ৮ ঘন্টা করে ২০ দিন । সপ্তাহের দুই দিন ছুটি ধরলে ১ মাস । এবার ধরুন আপনি ৮ ঘন্টা সময় দিতে পড়লেন না ভাবলেন ৪ ঘন্টা করে ২ মাসে শিখব । নিয়ম অনুযায়ী আপনার সময় ডাবল হয়ে যাবে । মানে ২ মাসের জায়গায় ৪ মাস লাগবে । এবার ভাবলেন ২ ঘন্টা করে শিখব তাহলে ৮ মাস লাগার কথা , আসলে লাগবে ১৬ মাস । মনে করলেন ১ ঘন্টা করে শিখবেন সময় লাগার কথা ৩২ মাস আসলে লাগবে ৬৪ মাস মানে সারে ৫ বছর ।
এবারে বুঝতে পড়ছেন যারা শিখবেন শিখবেন করে শিখছেন না তার কেন আর শিখতে পড়ছেন না । আপনার মনে হয়েছিল ১ মাসে শিখে যাবেন কিন্তু ফাকি দিয়ে দেখলেন বছর ঘুরে গেছে তারপড়ও কিছুই পাড়েন না ।

সমস্যাটা তৈরী হয় তখন যখন আর আমাদের মটিভেসন থাকে না । আমরা মনে করতে আরম্ব করি বিষয়টি আর আমাকে দিয়ে হবে না । আপনার শেখার পদ্ধতিগত ভুলের কারনে আপনি ঝড়ে পড়েন ।

সৃষ্টিকর্তিা সাবাইকে সমান ভাবে তৈরী করেছে । অন্যকেউ যদি ১৬০ ঘন্টায় কোন কিছুর মজাটা নিতে পাড়ে আপনিও পাড়বেন ।

সমমনাদের সাথে সহোযোগিতায় শিখুন । শুভকামনা ।

Featured

জব প্লেসমেন্ট সহ লার্নিং ।

বাংলা করলে ”শিখলে কাজ পাইয়ে দেব” অনেকটা এমন শুনায় । এই বিষয়টা নতুন না । জার্মানিতে কাপর কাটার কাচি ধরার আগে ২ বছরের ট্রেনিং নিতে হয় , কিম্বা সাইকেল সারতেও দু বছরের ট্রেনিং লাগে । আমাদের দেশেও খোজ নিয়ে দেখবেন এই কাজ গুলো করতে অনেক সময় দিতে হয় সাগরেত হয়ে , ড্রাইভার হওয়ার আগে হেলপার হতে হয় । জার্মানির সাথে আমদের পার্থক্য হল । এই ২ বছর পড়াশুনার খরচ সরকার দেয় এবং তারপড় পড়াশুনার সময় যেহেতু স্টডেন্ট কাজ করতে পাড়েনা সেহেতু তাকে ভাতা দেয়া হয় । আমাদের সরকার সেটা বোঝে না , পড়তে এলে কাজে যাওয়া যায় না । জার্মানরা বোঝে বলেই ওখানে ২ বছর পড়ে দক্ষ একজন দর্জি তৈরী হয় যে সুটও বানাতে পাড়ে আবার মোজাও ।

বর্তমান গ্লোবার ভিলেজে অনেক গুলো প্রতিষ্ঠান তেরী হয়েছে । যারা কাজ শিখাতে প্রচুর খরচ করে তারপড় কাজও খুজে দেয় । সেটা সম্ভব হয়েছে ইন্টারনেটের যোগাযোগের মাধ্যমে ।

সচ্ছতার দরকার তাই আপনার পেছনে কত খরচ হল এটা তারা বলে এবং টাকাটা কিভাবে তারা তুলবে সেটাও তারা বলে । এটাকে ”স্টডেন্ট লোন” বলে । জার্মানিতে ব্যাংক স্টডেন্ট লোন দেয় , জার্মানিতে পড়াশোনা ফ্রি , তারপড় কাজের জন্য গ্রান্ড পাবেন তারপর যদি কোন বিশেষায়িত পড়াশোনা করতে চান ব্যাংক টাকা দিবে এবং পড়াশোনার পড়ে যদি উচ্চ মূল্যের বেতন না পান লোন শোধ করতে হবে না ।

এই স্টান্ডার্ডটা সিলিকন ভ্যালি কেন্দ্রিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো মেনটেইন করে । তার আপনাকে পড়িয়ে যদি উচ্চমূল্যের বেনত না দিতে পাড়েন তবে লোনের টাকা নেয় না

বর্তমান পৃথিবী চলে কোডের উপর , ১০ বছর আগে যা চলত করপরেট আইডিয়ার উপর । একটা বাড়ির বাইরের রং থেকে ঠোটের রং, একটা মানুষের মাথাথেকে পায়ের ঢং সবেই পাবলিক লিমিটেড কম্পানির আইডিয়া থেকে আশে , এখন সেগুলোকে গভার্ন করে কোড । উৎপাদনে মানুষের শারিরীক পরিশ্রম আছে এবং কমছে এটাকে শূন্যের কোঠাতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলতেই থাকবে । সেজন্য সিলিকন ভ্যালির শিক্ষা প্রতিষ্টান গুলো কোডার তৈরীর চেষ্টা করছে সর্বত্র ।

Featured

ঘুম বিজ্ঞানী স্বপ্ন নিয়ে বলছে।

ঘুম বিজ্ঞান শুনেই আমার বিষয়টা ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। ঘুম নিয়ে অযৌক্তিক বিভ্রান্তি চরিদিকে, এখনও আছে এবং ছোট ব্যাল থেকে দেখছি। কতটুকু ঘুমাব, কখন ঘুমাব, কখন ব্রেইন একটিভ থাকে। যখন রিলিজিয়ন ডোমেইন থেকে পরামর্শ আসে তখন বিভ্রান্তিটা স্বর্গীয় পর্যায়ে চলে যায়।

ম্যাট ওয়াকারের কথা শুনে বিভ্রান্তির বিলুপ্তি হয়েছে। ম্যাট ওয়াকার কে প্রথম লেক্স এর পডকাস্টেই শুনি।

উনি বড় ইন্টারভিউতে ফাস্টিং নিয়েও বলেছে। ফাস্টিং বিভ্রান্তি এখন চরমে, আমার এক বন্ধুর বিভ্রান্তি যখন হ্যালুসিনেসনের পর্যায়ে চলে যায় আমিও তাতে প্রভাবিত হয়ে ফাস্টিং আরম্ব করি, এটাতে কিছু মস্তিস্কের ক্ষতি আমারও হয়েছে।

বড় ইন্টারভিউ দেখার পড়ে সেটা থেকে বেড়িয়ে আসতে পেড়েছি।

Featured

আমি সময় কেন ঠিক রাখার চেষ্টা করি ?

মানুষের সর্বেশ্রষ্ঠ আবিষ্কার সময় । জীবনের সব গুলো ঘটনা একসাথে যাতে ঘোটে না যায় সে জন্যই এই আবিষ্কার ।
আমি দেখেছি ভুলে যাওয়া মানুষের একটা সহজ গুন । আমি যাতে আমার সম্পর্ক গুলোকে ভুলে না বসি সে জন্যই সময় ঠিক রাখার চেষ্টা করি ।

Featured

আমি ডিমটিভেটেড

আমি ছোটবেলা থেকেই আমার মত যারা কোন কিছুতেই মটিভেটেড না তাদের জন্য টুলস তৈরীর কথা ভেবেছি, প্রথম টুলসটি হল রাস্ট্র,  এই টুলসটি এমন ভাবে বানাতে হবে যাতে ব্যাক্তি মানুষের কোন কিছুতে আগ্রহ না থাকলেও তাকে বাচিয়ে রাখবে।  মানুষের বাসায় খাবার চলে আসবে,  অসুস্থতায় ঔষধ চলে আসবে।

টুলস দুটি পাইনি বলেই তৈরীর চেষ্টা। 

এবার একটু মটিভেটেড মানুষের কথা বলি,  এই পৃথিবীর যত মানুষ সৃষ্ট সমস্যা তা ডিমটিভেটেড কারোর দ্বারা তৈরী না। মটিভেটেড মানুষের দ্বারাই সমস্ত কল্যান এবং অকল্যান তৈরী হয়েছে। 

মা এবং বাবা এই দুটি প্রানি মারা যাবার আগ প্রজন্ত সন্তানকে দৌরের উপর রাখে, সন্তানেরা এই জিনিসটাই মিমিক করে, যত দিন সন্তানেরা সন্তান না পায় এই জিনিসটা সে তার বন্ধুদের এবং বন্ধুহিন হয়ে পড়লে তার পরিচিতদের মাঝে চর্চা করে, কিন্তুু জিনিসটা ভয়াবহ হয় যখন সে এই জিনিসটা অপরিচিত দের মধ্যে চর্চা করতে থাকে, আজ স্কামারে ভরে গেছে পৃথিবী, বাংলাতে ঠকবাজ কিম্বা ফটকাবাজ স্কামারের কাছাকাছি শব্দ।

মানুষকে ইনজেকশন দিয়ে ঠকানো যায়, এর সাইন্টিফিক দিকটা বলি,  আমাদের যে প্লেজার হরমোন সবগুলোই উত্তেজক,  ডোপামিন, ফিনাইল ইথাইল মিন, অক্সিটোসিন, সেরাটনিন এর সবগুলো গলার উপরে এবং মাথার নিচথেকে ঝড়ে। এগুলো সবেই কেমিকাল সিরিঞ্জ দিয়ে রক্তে মেশালে একেই ফলাফল পাবেন এবং ডাক্তাররা এগুলো নিয়মিতই ব্যাবহার করেন।

টুলস এবং ইনিস্টিটিউসনের কথা বলছিলাম,  হসপিটাল এর কথা বলি এটা যত্ন নেয়ার যায়গা অসুস্থরা এখানে যাবে। ক্যান যাবে?  কারন তার চারিপাশের মানুষ যে যত্ন নেয় তাতে তার বেচে থাকা সম্ভব নয়। তাই সে অধিকতর যত্নের জন্য এবং বিশেষ টুলসের জন্য যত্নালয়ে যায়।  হসপিটালের বাংলা এখনও আবিষ্কার হয় নাই কারন এর সহজ বোধটাই বাংলায় তৈরী হয় নাই।  এখন পুরো রাস্ট্রটাকে, আমার যে বিশ্ববোধ তাতে পুরোবিশ্বকেই হাসপাতাল বানানো দরকার কিন্তুু এতে কিছু ভয়ংকর বিবাদ তৈরী হবে টাকাআলা মোটিভেশন ব্যাবসায়িদের। তবে আফ্রিকা থেকে ইন্দোনেশিয়া  এর মধ্যে যে ভারত, চিন আরও ছোট ছোট যত রাস্ট্র আছে, মধ্যপ্রাচ্য আছে এদের প্রত্যেকের চেহার একই এবং ভয়াবহ, এগুলোকে যত তারাতার যন্তালয়ে রুপান্তর করা যায়।

সিনারিওটা বলি যত্ননেয়ার জন্য জাতিসংঘ কে আমেরিকা টাকা দ্যায় কিছু অন্য দেশও দেয়, কিন্তু টাকাটা সুদ আর বোঝা হয়ে এখানের মানুষের ঘাড়ে চাপে আর টাকাটা এইসমস্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত লোকের সুরক্ষা, বাসাভাড়া আর গাড়িত তেল কিনতেই ফুড়িয়ে যায়।

যে যত্ন নেয়ার কথা এরা বলে, এরা মটিভেশনের যে ফাদ পেতেছিল তা খপ্পরে পড়ে মানুষ আরও অযন্তে কাটিয়েছে।

টুলস দিয়ে আরম্ব করেছিলাম এবার টুলস দিয়ে শেষ করি। ব্লকচেইন টেকনোলজি পৃথিবীর অনেক সমস্যা দুর করে দেবে, কিছুটা আশা বেচছি মনে হচ্ছে, একটু খোলাসা করি ধরুন আমি মাটিখুরে হিরা পেলাম কিম্বা ইউরেনিয়াম পেলাম এটা বিক্রি করে টাকা পাওয়া যাবে। টাকা পেলাম। এরেকটু অবজেক্সিফাইড করি, ধরুন আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এল যাতে এমন একটা আবিষ্কার হল এখন মানুষকে আর হৃদরোগে মরতে হয় না, আমি সেটা জনে জনে ছরিয়ে দিয়ে অনেক অনেক টাকা পেলাম এখন আমি টাকাটা পৃথিবীর সবচাইতে খারাপ অবস্থায় আছে এমন লোকদের কাছে পৌছতে চাই।  ব্লকচেইন সেটা করবে এবং এই যে সুদ আর মোটিভেশানাল প্যাচওয়ার্ক আছেনা এটা বাদ দিয়ে করবে।  তাতে কি হবে। বাবা মাকে যে দৌরানিটা তার সন্তানকে দিতে হচ্ছে তা কমে যাবে, বেচে থাকার জন্য আামাদের আর মটিভেষনের বড়ি খেতে হবেনা।

আমার মতে ব্লকচেইন ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার টেকনোলজি কি?

একটু বিস্তারিত বলি, পেচিয়ে বলি।  ব্যাংক টাকা ছাপায়, ব্যাংক হল টাকা ছাপানোর মেশিন। আরেকটু গভিরে গেলে বন্ড বিক্রির দোকান। বন্ড কি?  বন্ড হল চুক্তিপত্র। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেটা অন্য ব্যাংকের কাছে ব্যাচে। এই চুক্তিপত্র এতবেশী সবাই বিক্রি করে ফেলেছে এখন এটা দিয়ে এখন আর মুদ্রামান রাখা সম্ভব নয়।  মুদ্রামান কি? এটা এত সহজ যে কেউ বুজতে চায় না। আমি বুঝতে গিয়ে দেখেছি আমি নিজেও বুঝিনা ।  তাই মুদ্রামান মানে মুদ্রামান।  বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক ৪৭ টাকা বেতন পেতেন আর এখন ১৬০০০ টাকা বেতন পান,  কিন্তু তখন ৪৭ টাকা যা কিনতে পাড়তেন এবং এখন যা কিনতে পাড়েন তা একই এর মানে তখনকার ৪৭ টাকা আর এখনের ১৬০০০ টাকা সমান আর মাঝখানের যে মিথ্যাটা এটা ইনফ্লেসন বা মুদ্রার অবমূল্যায়ন। এর সাথে ব্লকচেইন টেকনোলজির সম্পর্ক কি?  ব্লকচেইন ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার মানে এই মিথ্যাটা বলা যাচ্ছে না কারন সবাই দেখতে পাচ্ছে।  এবং একধাপ এগোলে বন্ড বা চুক্তি পত্র কিনতে আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে যাওয়া লাগবে না, ব্লকচেই ব্যাবহার করে চুক্তি পত্র বানানো যায় এবং তার মধ্যে মিথ্যা বলা যায় না।  আরও এক ধাপ যদি আগাই,  আপনি একটা আবিষ্কার করলেন সেটা বানাতে মেশিন কিনতে হবে আপনার টাকা নাই আপনি আই সি ও বেচতে পাড়বেন তাতে দারে দারে হাত পাততে হবে না।

এর সব কিছুই সম্ভব হচ্ছে ব্লকচেইন টেকনোলজির কারনে।

বাংলাদেশ টাকা, ভারতে রুপি,  নেপালেও কিন্তুু ভারতের রুপি চলে কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি চলে সারা পৃথিবীতে সমস্ত ইউরোপ, কানাড ক্রিপ্টো এটিএম মেশিনে ভরে উঠেছে।  আমাদের দেশেও এই এটিএম দ্রুতই চলে আসবে আমার ধারনা।

ডিটিভেষন দিয়ে শেষ করি, কিছু করার থেকে কিছু না করা ভাল আর কোন ভাবে যদি উত্তেজিত হয়ে যান যে করতেই হবে সেটা প্রকাশ করুন, এই কেমিকাল রিয়াকসনের ভ্যালাতে আমরা ভেষে যাচ্ছি আবেগ আটকে ভ্যালাটাকে থামিয়ে দেবেন না। আপনি ডিমটিভেটেড কিন্তু একা নন আমিও আপনার সাথে ডিমটিভেটেড।

Featured

আমি উদ্দীপনা কিভাবে বিচার করি

রাশেদ, শিরাজ, মুজিব তিন বন্ধু, তিনজন বাংলার ইতিহাস বই লিখবে, ১০০০ পৃষ্ঠার বই। কে বইটি লিখে শেষ কোরতে পাড়বে এই প্রশ্নের উত্তরে আমার বিচার লুকিয়ে আছে।

তিন বন্ধু শরিফ স্যারের ছাত্র। বইটি লেখার পরামর্শ আর বই পত্র তারা স্যারের কাছ থেকে পায়। সময় আর পরামর্শ শরিফ স্যার দেবে কথা দিয়েছে।

স্যারের বাসার ছাদ বাগানে ৪ জন আড্ডায় বসেছে। সিরিয়াস আলোচনা চলছে।

শরিফ স্যার রাশেদকে প্রশ্ন করলো বইটি লেখার জন্য কিভাবে সময় ভাগ করবে?

রাসেদ খুবেই উদ্দীপ্ত, স্যারকে বলল এক বসাতেই বইটি শেষ করতে চায়, স্যার খুশি হল ওর উৎসাহ দেখে।

শরিফ স্যার শিরাজ কে একেই প্রশ্ন করলো।

শিরাজ আরো সিরিয়াস ভবে বলল সে যখনেই আনুপ্রেরনা পাবে কিচ্ছু কেয়ার করবে না লিখতে বসে যাবে। শিরাজ কে দেখে স্যার আর খুশি হলো।

মুজিবকে স্যার একই প্রশ্ন করলো।

মুজিব বলল স্যার প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গার পড়ে ১ ঘন্টা লিখবো, আর ১০ পৃষ্ঠা করে লিখতে চেষ্টা করবো। আর হিসেব মত বইটি ১০০ দিনে শেষ হওয়ার কথা (১০০০ ÷ ১০ = ১০০), আমার ধরনা বইটি আমার ৫০ দিনে লেখা শেষ হবে।

শরিফ স্যার বলল কিভাবে ৫০ দিনে হবে?

মুজিব বলল প্রথম কদিন ১ ঘন্টা লিখলেও কিছুদিনের মধ্যে আমর ধারনা ২ ঘন্টা করে লিখতে পাড়ব আর শেষ দিকে ৩ ঘন্টা করে লিখতে পাড়বো, মানে গড়ে ২ ঘন্টা, এভাবে ১০০ দিন থেকে কমে ৫০ দিনে চলে আসবে।

তুমি কেন রাসেদের মত এক বসাতে লিখবেনা?

স্যার প্রথমেই যদি রাসেদের মত আরম্ব করি ২ দিনে ৫০ থেকে ৬০ পৃষ্ঠা লিখে উদ্দিপনা হারাবো। আর বোসে থাকতে থাকতে নিতম্ব ব্যাথা হোয়ে যাবে।

তুমি কেন শিরাজের মত লিখবেনা?

শিরাজ মেধাবি যখন মূল্যবান কিছু পাবে সেই উদ্দীপনাতে লিখে যাবে। কিন্তু মানুষ খুব দ্রুত স্মৃতি হারায়, ও লিখতে আরম্ব করবে বাঙ্গালীর ইতিহাস নিয়ে লেখা শেষ করবে হয়ত চামুণ্ডার ইতিহাস দিয়ে। লেখাটি ভালো হবে, আবার ও একদম ভুলে যেতে পাড়ে ও বাঙ্গালী ইতিহাস লিখছে আমাদের সাথে কিম্বা বাঙ্গালীর ইতিহাস লেখার বিষয়টিয়েই গুরুত্ব হারাতে পাড়ে ওর কাছে, আমি চেতনাটাকে ঝুঁকিতে ফেলতে চাই না।

তোমাদের জন্য শুভকামনা, আমার কোনো নিজস্ব মতামত নেই।

তথ্য জ্ঞান বাড়ায় আর কথা প্রজ্ঞা বাড়ায়।

সুশেন বিশ্বাস

একথা আমিও বিশ্বাস করি।

তোমারা আলোচনা করে আমাকে জানও কিভাবে লিখতে চাও। আর আমাদের কথা যারা শুনলেন তারা নিচে মন্তব্য করে আপনার আবস্থান আর যুক্তি জানান।

Featured

বাস্তবতা চিন্তা এবং আবেগহিনতা

মানুষের জীবনে প্রায় সবটুকুই চিন্তা আর ইমোসন ।

হয় মানুষ ভাবে , আর ভাবতে ভাবতে সায়ণ্যে এসে পড়ে । না হয় তার সময় কাটে হাসি কান্না রাগ খোভ এর মত ইমোসনের মধ্যে দিয়ে । যখন মানুষ একটি বাস্তবতায় থাকে এবং বাস্ববতাকে চেতনায় ধারন করে , তখন তার না আসে চিন্তা না আসে আবেগ ।

যে কোনো কাজের মধ্যে ডুবে থাকাই বাস্তবতায় থাকা ।

Featured

ভিটামিন সি এবং করোনা ভাইরাস

বেইজিং মিলিটারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এবং সিইও চেন হরিনকে সবচেয়ে অথেন্টিক আর সহজ মনে হোয়েছে , তার কথাতেই আশার আলো দেখে লেখাটি লেখা ।

Slices of lemon in a cup of lukewarm water can save your life.

Chen Horin, CEO, Beijing Military Hospital

প্রত্যেকটা মানুষের শরীরে প্রত্যেক দিনের ভিটামিন সি প্রত্যেকদিনেই নেওয়া দরকার , আজ আপনি যে ভিটামিন সি খেলেন কালকে তা কোনো কাজে লাগবে না । আমাদের গলাতে ছোট ছোট ঘমবিচির মত আছে, জিহবার ভেতরের দিকে তাকালে সেটা দ্যাখাও যায় । আমার কাশিদেই ছোটছোট সেই ঘামবিচির মত গ্লান্ড গুলোতে ঝামেলা হোলে ।আমাদের গলা খুসখুস করে আর আমার কাশি দেই । বেশির ভাগ রোগের লক্ষন প্রকাশ পায় এভাবেই , প্রথমে আমার কাশি দেই ==> তারপর আমাদের সর্দি (Flu ) হয় ==> তারপড় শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, মানে জ্বর ।
করোনা ভাইরাসের লক্ষনও এভাবেই আমাদের মাঝে প্রকাশ পাবে ।

প্রফেসর চেন হারিনের পারামার্শ এরকম :

একটা লেবু তিন ভাগে কাটুন তারপর সেগুলো একটি গ্লাসে রেখে তারমাধ্যে মোটমুটি গড়ম পানি ঢালুন । এটাকে ক্ষারীয় পানিতে (alkaline water)রুপান্তর করুন । পান করুন ।

কৈফিয়ত : আমি ডাক্তার বা ঔষধ বিশেষজ্ঞ নই । তারপরও কেন এটা লিখলাম । কাল সাকালে মা ফোন দিয়েছিল বলল, ৭টা তুলসি পাতা খেয়ে সূর্যকে প্রনাম কোরতে । কাল আমার বন্ধু বলল কোন মন্ত্রিকে যানি কারোনায় ধোরেছে, দেওয়ান বাগিকে নিয়ে মজা কোরে দেওয়া করোনার পোস্ট দেখেছি । প্ররসোনাল ম্যাসেজে পরিচিত জন থেকে ম্যাসেজ পাচ্ছি । ভয়ানক গুজবের মধ্য দিয়ে দেশ যাচ্ছে । আর কোনাটা সঠিক কোনটা ভুল যাচাই করা অসম্ভব ।
সেজন্য লেখাটা লেখা ।

আমি পারসোনালি চেন হারিনকে চিনি না । কেই যদি তার লেখাটা পোড়ে থাকেন আমাকে পাঠাবেন । আমার কোন বন্ধু ডাক্তার , অথবা বিশেষজ্ঞ কেউ যদি আমার সাথে সহমত কিম্বা দিমত প্রকাশ করেন যানাবেন ।

আমাদের দেশ জাতির পিতার জন্মশত বার্ষিকী নিয়ে আসম্ভব আয়োজনের মধ্যদিয়ে যাচ্ছে । সরকার বেশির ভাগ টাফ সিদ্ধান্ত আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রির নির্দেশেই নেন । তার মত টাফ এবং প্রজ্ঞা ভরা সিদ্ধান্ত অন্যের কাছ থেকে আশাও করিনা ।

আমাদের এর মধ্যেই উৎসব চালাতে হবে । ওনাকে কেউ এই মুহুর্তে কেউ বলতেও সাহস পাবেনা । যে ভাইরাস নিয়ে আরেকটা টাফ সিদ্ধান্ত নিতে হবে ।

উৎসব চলুক উৎসবের মত , এখন সাধারন মানুষেকে ভয়ানক সচেতনতার মধ্যদিয়ে যেতে হবে ।

Featured

আমার ওকার টা দরকার ।

আমি কিছু লিখলেই আমার কাছের লোক যে খুব আমাকে ভালবাসে, যার আমার জন্য সময় আছে বলে বনান ভুল । আমি জানি আমি ইচ্ছা কোরে লিখেছি আর আমার ইচ্ছাটাই এই ভালবাসার লোকটার কাছে সবচেয়ে প্রিয় । কিন্তু আমি সহজ কোরে এটাকে প্রকাশের ভাষা পাচ্ছিলাম না , আজ পেয়েছি ।


আমি লিখি কোরেছে ,কোরতে বাংলা একাডেমির ডিকশনারিতে করেছ, করতে ।


আমার এই শব্দ গুলো ব্যাবহার কোরতে ছ্যাবলামি লাগে কথা বলার সময় এগুলো আমি ব্যাবহারও করি না ।
কোরেছ এর মধ্যে যে অধিকার আছে সেটা করেছর মধ্যে নাই ।

”আমার ওকার টা দরকার ।”

এই বিষয়ের একটা রাজিনীতি ও আছে ।
বাংলা শুদ্ধ ভাষা দুইটা একটা শান্তিনিকেতনি আর একটা বিক্রমপুরি ।
এই রাজনীতিতে আমি পড়ি না ।
আমার ভাষাটা সুশেনি ।

Featured

ওয়ার্ক এথিক্স

আন্যকে এমন কাজ দিন যা সে কোরতে পাড়ে। দেওয়া কাজটা কোরতে পাড়লে দুজনের মধ্যে এমন মধুর সম্পর্ক তৈরী হয় যা প্রথম প্রমে পড়া সম্পর্কের মত।
অন্যকে আপনি প্রথমেই যদি এমন কাজ দ্যান যা সে ভাবছে কোরতে পাড়বে কিন্তু পড়ে দ্যাখ্যা গেল পাড়ল না। আপনাদের সম্পর্কটাই ভেঙ্গে যাবে।
আর শুরুতেই আপনি যদি এমন কাজ দেওয়া আরম্ব করেন যে কাজটা দিচ্ছেনেই ফেইল হওয়ার জন্য। তাহলে আপনি আপনার চারদিকে আসফলতার বিজ বুনছেন।
–সুশেন বিশ্বাস
২০-০২-২০২০

Featured

What is the abcd in inteligence?

A is stand for artificial inteligence. it can do verious small task with 100 % accuracy.

B stand for business inteligence . it can make verious business decission like what will be next week sell condation or next month sell condation or how much imployee need for next 6 month.

C stand for cryptographic intelligence. it can make is own criptic currection . base on its inteligence it can bring more value.

D stand for decentralize inteligence. it can distribute inteligence in a way so balance can put on this inteligence.

Featured

আমার জীবনে ডোমেইন নিয়ে যে যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি

আমি হোন্যে হোয়ে খুজছিলাম, একটা ডোমেইন বিক্রি করা বাংলাদেশের প্রতিষ্টান, তখন আনেকেই বিদেশি ভাই বন্ধু দের দিয়ে ডোমেইন কিনছে, আমার ক্রডিট কার্ড নেই বিদোশি ভাই বন্ধু ও নেই। কিন্তু একটা ডাচ বাংলা ব্যাংকএর কার্ড আছে।

আমি এমন একটি কোম্পানী খুজছিলাম যার বাংলাদেশে অফিস আছে। আমি বাটা সিগনালে এরকম একটা অফিস পেয়ে গেলাম , জায়গাটা শাহবাগ আর সাইন্সল্যাব এর মাঝামাঝি। যারা ডাচের কার্ড দিয় পেমেন্ট ন্যায়। আমার ডোমেইন টা ছিল b7s7.com এখনও এর ওয়ার্ডপ্রেস ভার্সনটা আছে b7s7.wordpress.com যাই হোক। তিন মাসের মাথায় তারা আমাকে মেইল দিল তারা কোম্পানিটি বন্ধ করবে এবং আমার হোস্টিং এর টাকা রিফান্ড কোরবে, আমি রিফান্ড দিয়ে কি কোরবো। ২০০৯ সালের কথা, আমার দিনের পড় দিনের রাতজাগা লেখা কেউয়েই দেখতে পাড়বে না, কস্টে আমার মনটা ভেঙ্গে গেল। তারা আমার ব্যাংকে কিছু টাকা রিফান্ড করল।

কিন্তু আমি না পাড়লাম ডোমেইন ট্রান্সফার কোরতে না পাড়লাম কোন কিছুর ব্যাকআপ কোরতে।

তারপর থেকে কিছুটা দেখে পথ চলা। দুবছর পড়ে মনে হোল ডোমেইন হোস্টিং ব্যাবসায় নামব, তার আগে একটা পত্রিকা বানিয়ে নিলাম যাতে প্রচুর জার্নালিজম করা যায়। ডোমেইন টার নাম ছিল crazypress.com আলফা নেট থেকে নিয়েছিলাম, বাংলাদেশের কোম্পানি, ততদিনে বিকাশ চোলে এসেছে। বড় ঝামেলায় পড়লাম যখন জায়গা বাড়াব, আমার হোস্টিং এর জায়গা শেষ। ফোনে কথা বলে মেইল পাঠিয়ে কোনো সমাধান পেলাম না, খুজে ফকিরাপুল এদের অফিসে গেলাম, ওয়েবসাইটে কত সুন্দর অফিসের ছবি দেওয়া। আমি সকাল ১১ টার দিকে গেয়েছিলাম। ফকিরাপুলের অফিস খুজে বের করতে আমার বিকেল হোয়ে গিয়েছিল, ঘুপচি দোতালায় এক রুমের একটা অফিস, একটি ছেলে বসা যে কিছুই পাড়ে না, মালিক বগুড়ায় থাকে। ছেলেটি কোনো টেকনিক্যাল সাহায্যে করতে পাড়ল না। মনটা আবার ভেঙ্গে গেল।

২০১৩ তে আমি প্রথম ক্রেডিট কার্ড পাই, সে এক অন্য গল্প, সময় সুযোগ পেলে অন্য কোন দিন বলবো। যাই হোক ব্লু হোস্টের প্রমিয়াম হোস্টিং কিনলাম foodhive.com নামে, অস্ট্রেলিয়ান একটা রেস্টুরেন্ট কোম্পানী, মালিক বাঙ্গালি আমার পরিচিত। তার ডিজিটাল ব্রান্ডিং করার জন্য কাজ করছি, এক বছর নির্ভেজাল কাজ করলাম, আনেকের ডোমেইন কিনে এখানে পার্ক করেছিলাম।

ব্লুহোস্ট করে কি, কোন মেইলওয়ার পেলে আপনার সাইট অফলাইন কোরে দ্যায় আর আপনাকে একটা মেইলে ইনফেকটেড ফাইলের লম্বা লিস্ট পাঠায় আর বলে ২০০ ডলারে তাদের মেইলওয়ার স্কানার কিনতে।

আমার প্রায় ৩০ জন ক্লাইন্ট প্রত্যেক দিন কারও না কারো সাইট অফ কোরে দিচ্ছে, প্রতেক বার খুজে খুজে ফাইল গুলো ডিলিট কোরতে হোচ্ছে,তারপর আবার সাইট আপ কোরে দিতে হোচ্ছে সে এক ভিষন যন্ত্রনার ব্যাপার। ২০১৬ সালে আমি সিদ্ধান্ত নেই আর হোস্টি, ডোমেইন মেইনটেন কোরবো না। বড় এপলিকেসন বানাব। দ্যাখা হয় পাইথন দিয়ে বানান জ্যাঙ্গো ফ্লাক্স এসবের সাথে, ওয়ার্ডপ্রেসকে বিদায় দিয়ে এদের সথে সময় দিতে আরম্ব করলাম।

আমার ডোমেইন গুলো আমি প্রথমে আমি ওয়ার্ডপ্রেস ডট কমে নিয়ে আসি ওখানে বছরে ১৮ ডলার খরচ হয় প্রতিটা ডোমেইনে।

আর যাদের আপ্লিকেশন বানাচ্ছি তাদের নিয়ে আসি হিরোকু তে, এখনে কন্টিনিউয়াস ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে তার এপ ডেভলপট কোরছে।

আমার কোড থাকে গিটহাবে, হিরুকু দিয়ে আমি সেটা কানেক্টেড করি আন্য দিকে আমার ওয়েব সাইট চোলতে থাকে। এই গল্পও সময় পেলে অথবা কেউ শুনতে চাইলে বলব।

ডোমেইন তাই গুগল থেকেই কেনা ভাল, আর হোস্টিং আপনার ইচ্ছে মত যে কোনটা ব্যাবহার কোরবেন।

ডেভিন

অন্যান্য এ.আই টুলসের মতই তোমার সাথে কথা বলতে পাড়ে। তুমি বুঝিয়ে বললে উত্তর দেয়।

এর মানে ওকে বাননো হয়েছে তোমাকে সাহায্য করার জন্য।

ওর একটা বিশেষত্য আছে। ওকে তুমি সফটওয়্যার বানাতে বলতে পাড়ো ও ঠিক তোমার মতই রিসার্চ করে টুলটা বানাবে।

ও কিন্তুু টুলটা ব্যাবহার করে নিজে পয়সা জমাবেনা,  এটা করবে তুমি।

আগে তোমাকে কোন টুল বানাতে অনেক সময় নিতে হত ও সেটা অল্প সময়ে করে দিচ্ছে।  কিছু টুল বানানোর কথা তুমি চিন্তা করতে না যে এতে যে সময় আর লোকবল দরকার সেই অর্থ তোমার নেই, এখন তুমি ওই ধরনের টুলস বানানোর সাহস করবে।

এটাই তো।  ডেভিন তোমাকে এভাবেই আরও বেশি তোমার কাজেই সাহায্য করবে।

ব্যাবহারের লিংক : https://preview.devin.ai/ , https://www.cognition-labs.com/

ব্রান্ডটা তৈরী হওয়া মানে নামটা বিশেষ্য থেকে ক্রিয়াতে পরিনত হওয়া

আমি একটা ব্রান্ডের নাম দিয়েছিলাম ঘাট । মানুষ বলত ঘাটে যাই । গ্র্রামের মানুষ যারা ইন্টারনেটে অনভস্ত তাদের জন্য এই ঘাট । GHAT (Global Human Association of Technologies) সংক্ষেপে ঘাট । এইটা একটা ফেইল ব্রান্ড নাম দিলেই তো হবে না , ওর কাজটা ওতো থাকতে হবে ।

এটার বাংলা দেশের সফল উদাহরন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র । আমার যারা বই পড়তে , কিনতে কিম্বা আড্ডা দিতে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র যাই তারা একজন আরেক জনকে বলি । ৫ টা কেন্দ্রে । এখানে কেন্দ্র বিশেষ্য থেকে ক্রিয়াতে পরিনত হয়েছে ।

একটা ইন্টারন্যাসনাল উদাহরন দেই , আমরা গুগল করি । এখানে গুগলকে বিশেষ্যর বদলে ক্রিয়া হিসেবে ব্যাবহার করি ।