শক্তি ই অন্যকে আকৃষ্ট করে, শক্তিমান হওয়া অভিসাপও।
শক্তি কে টিকিয়ে রাখে বংশ, আরও সহজ করে বললে রক্ত, রক্তপ্রবাহ, যাকেই আমরা বংশ বলি।
রক্তপাতে যে ক্ষয় হয় তা দুই রাজাকেই ধংশ করে দেয়।
তৃতীয়, রাজ পরিবার ঘেসা কারো উত্থান হয় যারা অবহেলিত ছিল কিন্তু মেধাবি।
হিংসাই রাজত্ব তৈরী এবং ধংসের কারন।
দেবতাদের হিংসা থাকেনা, দেবত্বের লক্ষনে হিংসার সুযোগ কম, রাজা আসে রাজা যায় দেবতারা থেকে যায়।
কোন কারনে গৌরের প্রতি দেবতারা রুস্ট অনেক আগে থেকে, লক্ষ্মণ সেন পালিয়ে বেচেছে, সিরাযৌদুল্লাহ পালিয়ে ধরা খেয়েছে তারাপড় মারা হোয়েছে, ক্ষুদিরাম মেডিনিপুরের ধরা পড়লেও মোজাফরাবাদ জেলে তার ফাসি হয়, ভারতের মধ্যে জঙ্গি প্রবেশ এখান দিয়েই হয়।
গৌরের লোকেরা বৌদ্ধ ছিল, তারপর হিন্দু হোয়েছে, শ্রি চৈতান্য আমেরিকা পৌছেছে কিন্তু এখানের অহিন্দুর মনের গভিরে পৌছেনি।
দিল্লির আগে কোলকাতা রাজধানী ছিল আর কোলকাতার আগে গৌর।
গৌড় থেকে বিতারিত বিভিন্ন রাজবংশ আছে তার মধ্যে প্রাচিনতম একটার মধ্যে আমার ব্লাডলাইন।
আজ যে দেবতারা দিল্লির থেকে জাতিসংঘে বোসে আছে তারা এখানের গতি প্রকৃতি নির্ধারনে ব্যাস্ত এখানের শাসন যাতে স্বর্গে না পৌছায় আবার এখানের বিশৃঙ্খলা যাতে নরক না হোয়ে যায়, মানবতা সবসময় যাতে আর্শির্বাদ পুস্টথাকে। আবার এখানের জনপদে মক্কার সন্নাসীরাও সেজদা করে যাতে সেটা সুলতানি সালতানাত হোয়ে জাতিসংঘে পৌছায়, চৈনিক পরিব্রাজকরা এখানের পদধূলি নেপালের পাহাড়ে পৌছায়, সেই পদধূলি চিন দেশের মাওকে লাল সালাম ঠুকে জাতিসংঘে পৌছায়, এখানের দিয়ে কখনও কখনও লাল সালাম উল্টো পথে পৌছেযায় ঝাড়খণ্ডের আদিবাসীদের কাছে, আমরা তাকে রোহিঙ্গা মুসলিম আখ্যাদিয়ে বৌদ্ধ বিতারিত অসহায়তার সুযোগ নেই।
রাজবংশ, রাজরক্ত ভৃত্যের ভূমিকা নিতে পাড়েনা তাবে দেবতার আশির্বাদ ছারা তো রাজবংশ টেকেনা।
এখানের ব্লাড লাইন একটা সর্বাত্মক সমাধান চেয়েছে, সুবাসকে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ড করা থেকে পালিয়ে থাকা প্রজন্ত সহায়তা করা হোল, নিউকের আধাত জাপানে না পড়লে অন্য ইতিহাস তৈরী হোত।
একখানের ব্লাড লাইনের সাথে পন্ডিত আর গুজরাটের কি সমস্যা আছে জানিনা তারা উল্টো অহিন্দু দের ক্ষমতায় এখানে সর্বাত্মক বিনিয়োগ করে আসছে, কোলকাতার কসাই এর শিশ্যের পরিবারকে দিয়ে এখানের ব্লডলাইনকে খুজে খুজে গুপ্তহত্যা করা হলো, কসাই কি আরা রাজরক্তের যোগ্য।
এখানের জনবিন্যাসকে বারবার ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে দেয়া হোযেছে, তাতে অহিন্দু সীমানার মধ্যে তাকে চাপে পড়তে হোচ্ছে আবার সেই চাপ তাকে আরও শক্তিশালি কোরে তুলেছে।
এই রক্ত সমান্য ক্ষরনে যে কোন যুদ্ধই এরা জিতে ছেরেছে, যুদ্ধ জেতা ঝামেলায় বিষয় এতে যে নিসংসতা হয় তা আমেরিকার সৈন্যরা বোঝে, নিজ দেশে মুখ লুকিয়ে সাধারন থেকেও সাধারনতম জীবন জাপন করতে হয়।
একটা বিশ্বযুদ্ধ চাপিয়ে দেয়ার চেস্টা হোচ্ছে এই শতাব্দীতে, যুদ্ধতে নিরপেক্ষতা বলতে কিছু থাকেনা। এই যুদ্ধে এই ব্লডলাইনকে মনে হয় তার সমস্ত স্বাভাবিক জৈবিক জীবনের অভস্ত্যতা থেকে বেরিয়ে এসে অশুভ মৌলবাদি সমস্ত যুদ্ধবাজদের বিনাশ করে শুভ শাসনের কারন হতে হবে।
আগেই বলেছি শক্তিমান সবাইকে আকৃষ্ট করে তাই এটা অভিসাপেরও।