ইরাক হামাসকে যত পয়সা পাতি দিয়েছে সবেই ক্রিপ্টোতে, চায়নার বাইন্যান্স এই তথ্য কোন গভর্নমেন্টকে দেয় নাই। আবার সিনিসিস নামের একটা সাইবার অস্ত্র মোসাদের আছে, এটা দিয়া ক্রিপ্টো ওয়ালেট ফ্রিজ করা যায়, অন্যের টাকা নিয়াও নেয়া যায়। এর মানে মোসাদ যা খুশি তাই করতে পাড়ে, এখন কথা হইলো তাইলে গাজাতে কোন টাকা পয়সা পাঠানোর ব্যাবস্থা নাই, সবাই জানে সাদা চামরার সাদা গাড়ি শান্তির প্রতিক ত্রান নিয়া আসে যুদ্ধের পড়ে, মানে যুদ্ধের জঞ্জাল পরিস্কারের জন্য তো মিলিটারি ইউনিফর্ম পড়া যায় না, নোংরা লাগলে দেখায় না, তাই ইউ এন এর সাদা পোশাক , যাতে সাদা মনে কাদা লাগলে সাথে সাথে ধরা পড়ে।
তো ডার্ক নেট ধরা, সিনিসিস । ওপেন ট্রানজেকশনও ধরা, মানে সিনিসিস।
বাকি থাকে মনেরোর ট্রানজেকশন, এটা দেখা যায় না কিন্তু ক্রিপ্টো চোলে যাচ্ছে।
মনেরো আর বাইন্যান্সের কম্বিনেশন দিয়াই হামাসরে ডোনেশন দিছে মুসলিম উম্মা।
বাইন্যান্সেন আইডি থাকলেই একজন আরেকজনরে ক্রিপ্টো পাঠাইতে পাড়ে৷ ধরেন হামাসের আইডি 35023868 আপনি যদি এখানে আপনার আইডি দিয়া ক্রিপ্টো পাঠান, সিনিসিসের কোন ওয়ে নাই এটা ধরতে পাড়ে।
এর থেকেও সহজ হলো রেড পকেট এক ক্লিকেই ক্রিপ্টো ট্রান্সফার, হামাসের সাইবার গ্রুপ এটা দিয়ে স্কাম করছে প্রচুর, অন্যরাও করছে এবং করে। তবে জিনিসটারে ই কমার্সে ব্যাবহার করা যায়। মূল বিষয়টা হল গিফট বা ডোনেশন সেন্ড করা। এটাতে ক্রিপ্টো এমন ভাবে ছরাই পড়ে তার পুরোটাই এনোনামাস থাকে।
এরপড় আছে ট্রেড শিখানো, ডুবাই বা কুয়েত হলো ক্রিপ্টো ব্যাবসার হাব, সব ধাওয়া খাওয়া টাকাওয়ালা লোকদের আড্ডা, এরা হামাসরে বা হুতিরে বা মুসলিম উম্মার যে যেখানে আছে তাদের ফান্ড করে তবে একটু কায়দা করে করে, ক্রিপ্টো দেয়া আর তা রেইজ করার জন্য সিগনাল দেয়৷ মানে ক্রিপ্টো বানাই নেয়ার জন্য বলা, সব ক্রিপ্টো না দেয়া। মুসলিম উম্মার ছোট ট্রেডাররা যখন একসাথে কাজ করে তখন সাইবার এটাকের মত হয়, বড় ট্রেডাররা তাগো সিস্টেম দিয়া অর্ডার ট্রাক করতে পাড়েনা। ছোট ছোট লাভে ট্রেডারদের পকেট গড়ম হয়। এইখানে মার্কেট মেইকিং বট বিভিন্ন কিছু দিয়া মার্কেট ঠিক রাখার চেস্টা করে মোসাদ।
ইসরায়েলের হামাস যুদ্ধ তো শেষ এইবারে ইরাক যুদ্ধে আসি। ইরাকের উপরে যত রকমের নিষেধাজ্ঞা আছে তা অনেক আগে থেকেই দেয়া, ইরাকের পার্সিয়ান এম্পায়ার স্টাইলে জেগে ওঠার হুমকি ধামকি মুসলিম উম্মা পছন্দ করে, এটা এক প্রকার বলদামি, পাকিস্তানের পারমাণবিক বোম আছে ইরাকের নাই, কারন ইরাকের মধ্যে ইম্পেরিয়াল কনটেক্সট তাদের মনোজগতেকে আবৃত করে রাখে যে এটা ওদের হাতে পড়লেই যে কোন একজন হিপোক্রেসি করে ফেলতে পাড়ে, ইরাক তো অন্য দেশে তার লোক পাঠায় না, আম্রিকার মত। বৃটেন, ফ্রান্স, ডাচ সবাই কিন্তু অন্য দেশে সৈন্য পাঠায় মরতে, মুসলিম উম্মা কিন্তু তা করেনা, তারা যা করে তা হল সিভিলিয়ান মিলিট্যান্টন তৈরী করা, এটা আম্রিকা সারা দুনিয়ায় করে, অল্প হাতিয়ার দিয়ে আর বুদ্ধি দিয়ে নিজের লোকদের ক্ষমতায় রাখা। সেই পাল্লাতে ইরান ক্রিপ্টোর অর্থনৈতিক যুদ্ধে সারা পৃথিবীর সবাইরে প্যাচাবে।
ইরানরে দিয়া ইসরায়েল ধংসের জন্য মুসলিম উম্মা ইরানরে যট ক্রিপ্টো আর যতদিন লাগে যুদ্ধ চালাইতে থাকবে।