ভূমিকা

একটা ভিক্টিম প্লের ভূমিকা লেখকের থাকতে হয়। জীবনান্দের ট্রামে কাটা পড়ার মত । আবার লেখক সবচাইতে শক্তিশালীও হয় । ভিক্টিক প্লে তার সাথে যায় না । তবে সমসাময়িক বাস্তবতা না বলে গেলে বিচার তৈরী হয়না ।

একজাইলে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের বাতিঘড়ের সলিটিউডে মানজিলার সাথে পরিচয় । ওর সাথে কথা বলতে বলতে মনে হল লেখার তাগিদ অনুভব করছি। জীবনের আরেকটু গভিরে কি আছে সেটাকে শব্দের স্পস্টতায় আনা জায় সেটা ওর সাথে কথা বলে আবিস্কার করলাম । কোন শব্দই যে ফেলনা না । যেভাবে আমি ফোনেটিক শুনি সেভাবেই যে লেখা দরকার । তাইলেই যে অনুভূতির বোধ শব্দে আসে পুনআবিস্কার হল ।

হিচকক, কুবরিক, ফিনচারের ফয়েডিয়ান সাইকো এনালাইসিস কাঠামোর স্টাইলে এই ফিকসনের ঘটনা আগাবে । এখানের চরিত্রগুলো বাস্তব। তেমনি আমার এনালাইসিস টা আমার তৈরী । চরিত্রগুলোর জীবনের টাইমলাই আমার টাইলাইনের সাথে যখন মিশেছে তাতে তাদের জীবনের যে উপলব্দি আমার হয়েছে তার থেকে এই কাঠামো বা গল্প তৈরী হয়েছে ।

ভুমিকাতে কি পড়তে চাচ্ছেন তা থাকে । এগুলোই লিখবো । লেখার পড়ে ভুমিকাটা চেন্জ করতে না হলে বুজবো যা লিখেতে চাচ্ছি পাড়ছি।

Leave a comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.